কারোনা পরিস্থিতিতে মোমিন মেহেদীর খোলা চিঠি

সমাচার ডেস্কঃ প্রিয় দেশবাসী, সালাম ও শুভেচ্ছা। বাংলাদেশে ১৭ মার্চ দিবাগত রাত থেকে করোনাকালের কারণে নিজেদের ঘরে আটকে পড়ে কোটি কোটি মানুষ। সহায়-সম্বলহীন দিনমুজুর-রিক্সাওয়ালা-ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সহ বিভিন্ন পেশার মধ্য ও নিন্মমধ্যবিত্তরা ঘরে আটকে পরার পর থেকে শুরু হয়ে যায় অভাব আর অভাব। বাংলাদেশে সারাবিশ্বের মত লকডাউন চললেও অধিকাংশ দেশে যেভাবে জনগনের পাশে সরকার গিয়ে দাঁড়িয়েছে, সেভাবে বাংলাদেশ সরকার দাঁড়াতে পারেনি। যদিও সরকারের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনার চেষ্টা অব্যহত ছিলো, কিন্তু তাতে দুর্নীতির দাঁত নিয়ে এগিয়ে আসে প্রায় ৬১ হাজার জনপ্রতিনিধির অধিকাংশই। চাল লুট থেকে শুরু তেল খাঁটের নিচে রাখা পর্যন্ত এহেন কোন নেই যা তারা করেনি। আর এ কারণে নির্মম মহামারি করোনার চেয়ে আরো ভয়ংকর হয়ে ওঠে অভাব।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের ভাষ্যনুযায়ী- অভাবে স্বভাব নষ্ট হওয়ার উপক্রম এখন ৯ কোটি মানুষের। যারা ঘর থেকে বেরিতে না পারার কারণে নির্মম অনাহারে-অর্ধহারে দিনযাপন করছে। প্রায় দেড় মাস ধরে ঘরে থাকা মানুষগুলোর মধ্যে শুরু হয়েছে দাম্পত্য কলোহ, শারীরিক অসুস্থ্যতা সহ বিভিন্ন সমস্যা। অন্যদিকে যারা বিভাগীয় শহরে ভাড়া থাকে এমন প্রায় পাঁচ কোটি মানুষের উপর বাড়িওয়ালার খড়গ তো আছেই। কাজ নেই কিন্তু খরচ আছে, আছে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিও।
এমন পরিস্থিতিতে তারুণ্যের রাজনৈতিকধারা নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির পক্ষ থেকে ১৭ ও ১৮ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির প্রতিকি অনশনে নেতৃত্ব দেই। দাবী জানাই-ভর্তুকি দিয়ে সরকারীভাবে থানা থেকে তথ্য নিয়ে যারা সরকারী চাকুরিজীবী নয়; এমন বাড়িওয়ালাদেরকে ২০ ও ভাড়াটিয়াদেরকে ১০ হাজার টাকা থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের মাধ্যমে অথবা সেনাসদস্যদেরকে দায়িত্ব দিয়ে পৌছে দিন; একই সাথে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির পাগলা ঘোড়াকে লাগাম দিন। সরকারতো তা করলোই না বরং আরো অভূক্ত মানুষের সংখ্যা বাড়ালো, একই সাথে তারা রাজনৈতিক নেতাকর্মীদেরকে কমিটি করার জন্য আহবান জানালো। হলো এবার ষোল কলা পূর্ণ; শেয়ালের কাছে মুরগী পাহাড়া দেয়ার দায়িত্ব। তারপর আর কি করা বসলাম আমরণ অনশনে ২১ এপ্রিল থেকে। এখনো আছি অধিকার আধায়ের নিমিত্তে।
এখানে বলে রাখি- যেখানে নভেল করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে বিশ্বের দেশে দেশে চলছে লকডাউন; থমকে গেছে মানুষের জীবন-জীবিকা। ধসে পড়ছে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি। দুর্ভিক্ষসহ কঠিন বাস্তবতার দিকে এগিয়ে চলেছে বিশ্ব। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশ্ব অর্থনীতি সচল রাখতে ও মানুষের জীবন-জীবিকা বাঁচাতে বিভিন্ন দেশ ধীরে ধীরে শিথিল করছে লকডাউন। ইউরোপের দেশগুলোতে করোনাভাইরাসের প্রকোপ প্রথম থেকেই বেশি। সে কারণে ওই অঞ্চলের দেশগুলোতে লকডাউনও চলছে বেশ আগে থেকে। তবে ধীরে ধীরে তারা লকডাউন শিথিল করছে। এরই মধ্যে ইতালি, স্পেন, ডেনমার্ক, পোল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, চেক রিপাবলিক লকডাউন শিথিল করেছে। এক মাসেরও বেশি সময় লকডাউন থাকার পর গত সপ্তাহে তা শিথিল করে স্পেন। একই সঙ্গে ইতালিতেও পাঁচ সপ্তাহ টানা লকডাউন থাকার পর গত সপ্তাহে শিথিল করা হয়েছে। এসব দেশের বিভিন্ন এলাকার দোকানপাট ও কলকারখানা ধীরে ধীরে খুলছে। শিথিল করা এলাকাগুলোতে সাধারণ মানুষের জীবনও স্বাভাবিক হয়ে আসছে। আগামী ৪ মে থেকে ইতালিতে লকডাউন আরও শিথিল করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার।
সেখানে নির্মমম মহামারিকে সামনে রেখে ধ্বংস করা হচ্ছে সরকারি চেষ্টাকেও। আর এই চেষ্টার হাত ধরে বেড়েছে সার্জিক্যাল পন্যর দাম। মাস্ক-এর প্যাকেট যেখানে ছিলো ২০০ টাকা, তা এখন ১৮০০ থেকে ২০০০ হাজার। অথচ সারা বিশ্বে সার্জিক্যাল পন্য দাম কমিয়ে আমজনতার হাতের নাগালে রাখা হয়েছে; এমনকি ইউরোপের অন্যতম দেশ জার্মানিও লকডাউন শিথিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ২০ এপ্রিল থেকে দেশটির ৮শ’ বর্গমিটার আয়তনের সব দোকানপাট খুলেছে। একই সঙ্গে গাড়ি, বইয়ের দোকান ও সাইকেলের দোকানও খুলেছে। এছাড়া গ্রিস ও দক্ষিণ কোরিয়ায় লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ায় লকডাউন শিথিলের পর সেখানে জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হয়ে আসছে। এদিকে করোনাভাইরাসের প্রকোপে মৃত্যুহারের শীর্ষস্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে দেশটির সরকার লকডাউন করে রেখেছে গোটা দেশ। তবে এর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছেন অনেক মার্কিন নাগরিক। তারা এই লকডাউন মানতে নারাজ। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে মার্কিন নাগরিকরা এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন। অনেক জায়গায় লকডাউন ভেঙেই মিছিল সমাবেশে হাজির হয়েছিলেন তারা। বিক্ষোভ সমাবেশকারীদের যুক্তি হলো, মার্কিন নাগরিকরা ঘরে থাকবেন কিনা সে সিদ্ধান্ত একান্তই তাদের। সরকার এভাবে ঘরে বন্দি করতে পারে না। এছাড়া এতে দেশের অর্থনীতিও ক্ষতির মুখে পড়বে বলে যুক্তি দেখিয়েছেন তারা।
প্রতিবেশী দেশ ভারতেও লকডাউন চলছে। তবে পরিস্থিতি শিথিল করার পরিকল্পনা চলছে। একই সঙ্গে লকডাউন শিথিলের পর কী কী বিধিনিষেধ থাকবে সেটা নিয়ে এখন থেকেই আলোচনা শুরু হয়েছে। ভারতে সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকার কথা চিন্তা করে ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি রাজ্যে লকডাউন শিথিল করা হয়েছে। দেশটির কেরালা, মহারাষ্ট্র ও উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় লকডাউন শিথিল হয়েছে। মূলত যেসব এলাকায় করোনার প্রকোপ কমছে, সেসব এলাকায় লকডাউন শিথিল হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ধাপে ধাপে বিভিন্ন রাজ্যে লকডাউন প্রত্যাহার করবে ভারত সরকার। করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে শুধু লকডাউন কোনো কার্যকর সমাধান নয় বলেও মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ। ভারতের প্রখ্যাত মহামারি বিশেষজ্ঞ ডা. জয়প্রকাশ মুলিয়িল বলেছেন, করোনার বিরুদ্ধে লকডাউন কোনো সমাধান হতে পারে না। কেননা এটা একটি সাময়িক ব্যবস্থা। তিনি মনে করেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে তরুণ জনগোষ্ঠীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্যেও প্রতিনিধি হিসেবে বরাবরের মত তাই সাহস নিয়ে বলতে চাই- করোনায় আক্রান্ত হওয়া আর অভূক্ত থেকে মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া দুটি বিষয়ের একটিও যেন না ঘটে এজন্য নতুন করে ভাবতে হবে সরকারকে। ভাবতে হবে বাংলাদেশ সরকারের সচিব-উপসচিব-আমলাদেরকে। কেবল স্টে হোম বলে, লকডাউনের নামে আরামে ঘরে বসে বসে সরকারি অর্থ আর অন্ন ধ্বংস করা চলবে না। সবার উদ্দেশ্যে বলবো- বাংলাদেশ সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে দেশে লকডাউন ঘোষণা না করলেও দেশে কার্যত লকডাউন চলছে। বিভিন্ন জেলা ও থানা আনুষ্ঠানিকভাবে লকডাউন করা হয়েছে। একই সঙ্গে দেশজুড়ে ছুটি ঘোষণা ও দোকানপাট-কলকারখানা বন্ধ রাখা হয়েছে। যেটা অন্য দেশের মতোই লকডাউন। বাংলাদেশ সরকার গত ২৬ মার্চ থেকে ছুটি ঘোষণা করে। এ অবস্থায় বাংলাদেশেও লকডাউন শিথিল করা যায় কিনা, তা নিয়ে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে চিন্তা-ভাবনা চলছে বলে জানা গেছে। কারণ দেশের অর্থনীতি বাঁচাতে হলে, উৎপাদনমুখী কর্মকান্ড অল্প মাত্রায় হলেও সচল রাখতে হবে। তা না হলে এক অনিশ্চিত অন্ধকারের দিকে চলে যাবে দেশের আর্থিক খাত। খাদ্যসহ বিভিন্ন বিষয়ে দেখা দেবে চরম সংকট। এ কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঝুঁকিমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে বিভিন্ন কলকারখানা ধীরে ধীরে খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর তাই সকল কিছু রক্ষা করে এগিয়ে চলা চাই।
আরেকটি বিষয় আমাকে কঠিনতর ভাবাচ্ছে। আর তা হলো- করোনাভাইরাস মহামারি মোকাবিলায় চলমান লকডাউনে কী পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে তার কোনো সরকারি হিসাব এখনো আসেনি, তবে দিনে এ ক্ষতির পরিমাণ তিন হাজার ৩০০ কোটি টাকার কম নয় বলে মনে করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। শুধু এখানেই কি শেষ! স্বাধীনতার ৪৯ বছর পরও যখন উন্নয়নের নামে লুটতরাজ চলছে; এই কারোনাকালেও লুট অব্যহত আছে; তখন নতুন প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে বলবো- করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে গত ২৬ মার্চ থেকে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে সবাইকে ঘরে থাকার যে পরামর্শ দিয়েছে সরকার, সেই পরামর্শের কারণে সব ধরনের কল-কারখানাসহ বাইরের সব কাজকর্ম বন্ধ রয়েছে; কিন্তু মানুষের জীবন কি বন্ধ আছে? নেই তাহলে লকডাউন চলাকালিন সময়ে অর্থনীতি ধ্বংসের যে জোয়ার উঠেছে, তা থামানোর জন্য বা জোয়ার শেষে ভাটা লেগে গেলে উত্তরণের জন্য কোন পথ কি খুলেছে কেউ? খোলেনি বরং বলা হচ্ছে যে- এক মাসে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ক্ষতি এক লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। এরপর লকডাউন দীর্ঘায়িত হলে প্রতিদিনের ক্ষতির পরিমাণ বাড়বে। ২০১৮-১৯ সালের জিডিপির ভিত্তিতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতে স্বল্পমেয়াদি বা চলতি ক্ষতির পরিমাণ কত হবে তা হিসাব করার একটা প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। ক্ষতি প্রশমনে বাংলাদেশকে এ মুহূর্তে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণের কথা ভাবতে হবে। কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে গড়ে মোট অনুমিত চলতি ক্ষতির পরিমাণ কমপক্ষে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। পুরো মে মাস লকডাউন থাকলে ক্ষতির পরিমাণ দুই লাখ কোটি টাকা (গত অর্থবছরের জিডিপির প্রায় ৯ শতাংশ) ছাড়িয়ে যেতে পারে। প্রতিদিন শুধুমাত্র কৃষিখাতেই ক্ষতি হচ্ছে ২০০ কোটি টাকা। কেনণা, কৃষির প্রধান উপখাতগুলো হলো শস্য উৎপাদন, প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য সম্পদ। স্বল্প মেয়াদে এসব উপখাতে উৎপাদন না কমলেও দেশি-বিদেশি অর্থনীতি অবরুদ্ধ থাকায় এসব উপ-খাতের উৎপাদিত দ্রব্যের মূল্যের ওপর নিম্নমুখী প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ফলে অর্থনীতিতে প্রতিদিন প্রায় ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হচ্ছে। আর শিল্প খাতে দিনে ক্ষতি হচ্ছে এক হাজার ১৩১ কোটি টাকা; উৎপাদন ও নির্মাণ খাতে ক্ষতির মাত্রা প্রকট আকার ধারণ করেছে। এ খাতে প্রতিদিনের অনুমিত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ১৩১ কোটি টাকা; সেবা খাতে দিনে ২০০০ কোটি টাকা; অর্থনৈতিক ক্ষতি সবচেয়ে প্রকট আকার ধারণ করেছে সেবা খাতে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী বেচাকেনা এবং জরুরি সেবা ছাড়া এ খাত মূলত অবরুদ্ধ। সব ধরনের যোগাযোগ (সড়ক, রেল, নৌ ও আকাশ পথ), পর্যটন, হোটেল ও রেস্টুরেন্ট, রিয়েল এস্টেটসহ সব ধরনের সেবা একেবারেই বন্ধ। স্বাস্থ্য খাতের বেসরকারি অংশটিতেও এক প্রকার অচলাবস্থা বিরাজ করছে। সব মিলিয়ে সেবা খাতে প্রতিদিনের অনুমিত চলতি ক্ষতির পরিমাণ কমপক্ষে দুই হাজার কোটি টাকা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, এমন যখন পরিস্থিতি; তখন কেবলই মনে হচ্ছে যে, এই অবরুদ্ধ দশা দীর্ঘস্থায়ী হলে বেশিরভাগ ছোট-খাটো ব্যবসা এবং ছোট পরিসরের উৎপাদক প্রতিষ্ঠান সহজে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না। ফলে আবারো ৭৪ ফিরে আসবে বাংলাদেশে। যা কারোই কাম্য নয়। আর তাই- সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই দ্রুত উন্নত বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে লকডাউন শিথিল করুন, আক্রান্তদের যথাযথ সেবা নিশ্চিত করুন, মাস্ক-পিপিই পরিধান করিয়ে সরকারি- বেসরকারি চাকুদেরকে কাজে যেতে বলুন; ব্যবসায়ীদেরকে একইভাবে ব্যবসায় নামতে দিন; আন্ত: পরিবহন-রিক্সা- টেম্পু চলার অনুমতি দিন। আর এই সকল অনুমোদন কেবল বিভাগীয় শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য জানিয়ে গেজেট প্রকাশ করুন। এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে যাওয়ার সকল রাস্তা বন্ধ রাখারি জন্য হাইওয়ে পুলিশ, নৌপুলিশকে নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি সেনা সদস্যদেরকে কঠোভাবে সব কিছু তদারকির সুযোগ করে দিন…
বিজয় হোক বাংলাদেশের
বিজয় হোক করোনার সাথে যুদ্ধে লিপ্ত সকল মানুষের।
মোমিন মেহেদী : চেয়ারম্যান, নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবি
(মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়)
4,763 total views, 1 views today